Every Mentor of the LLA Online program has graduated with a Post Graduate Diploma in Professional Photography from Light and Life Academy, having undergone incredibly rigorous training. They are currently practicing their art across India and come from varied backgrounds & cultures, wielding a treasure of aesthetic sensibilities. There will be consistency in terms of feedback given since everyone graduated from the same technical and artistic training at LLA.
Ajit SN
Ajit S.N একটা multinational retail company – তে কাজ করতেন। যদিও উনি নিজের কাজটাকে পছন্দ করতেন তব rig, gadget, আর ওনার ঘরে ছোটোবেলা থেকে লাগানো গাড়ি আর bike – এর ছবি ওনাকে photography – র দিকে টেনে আনে। অনেক research করার পর উনি ঠিক করেন উনি LLA join করবেন।
Ajit এই সব decision হঠাতই নিয়ে ফেলেন। উনি ঠিক করেন corporate career থেকে বেরিয়ে এসে উনি একজন professional photographer হবেন। উনি যখন প্রথম diving করতে যান তখন উনি সে বিষয়ে কোনো কিছু না জেনেই বেশ দামি underwater photography – র জিনিস কিনে ফেলেন আর ছবি তোলার চেষ্টা করেন। এখন উনি একজন certified diver, আর উনি সারা দুনিয়া ঘুরে বেড়ান underwater life – এর ছবি তোলার জন্য। উনি খুব শিগগিরি একটা exhibition করতে চান যাতে উনি নিজের underwater ছবিগুলো দেখাতে চান।
জল থেকে স্থলে আসার পর উনি পছন্দ করেন গাড়ি আর lifestyle product – এর ছবি তুলতে। Ajit LLA family – র এক পুরোনো সদস্য। photography প্রতি ওনার passion সঠিক দিশা পেয়েছিল এই LLA – তেই। ওনার পছন্দের কাজ হল একজন amateur কে ছবি তোলার বিষয়ে জ্ঞ্যান প্রদান করা। ওনার মনে হয় LLA Online একটা give and take – এর সম্পর্ক গোড়ে তুলবে পরামর্শদাতা এবং student – দের মধ্যে। ওনার জন্য student – দের শেখানো আর student – দের থেকে শেখা একইরকমের জরুরি।
Akshay Sharma
Akshay Sharma, New Delhi, India – র একজন photographer. প্রায় পাঁচবছর ধরে উনি corporate sector – এ কাজ করতেন যেখানে উনি management consulting, marketing আর advertising – এর কাজ করতেন। তারপর উনি এক বছরের একটা course করেন Light and Life Academy – তে 2015 সালে।
Commercially উনি এখনও lifestyle space – এর অনেকগুলো brand – এর সঙ্গে কাজ করেন (fashion, architecture & interior, luxury still life), যাতে ছবির মাধ্যমে তিনি brand – এর story – টা কে তুলে ধরতে পারেন। ব্যেক্তিগতভাবে উনি architecture, cosmos, বিভিন্ন মুহুর্ত আর ভালো design পছন্দ করেন।
Akshay geo – political ঘটনার ওপর নজর রাখেন, science technology, human rights and individual freedoms তার পছন্দের ক্ষেত্র। এই সবকিছুর ওপর interest – এর কারণ হল philosophy, psychology, প্রকৃতি আর music এবং art – এর প্রতি তার আগ্রহ
LLA Online – এর অংশ হতে পেরে akshay খুবই খুশী কারণ যে training আর structured learning পছন্দ করে। তার এটাও খুব ভালো লেগেছে যে এটা photography সেখার এবং তার বিষয়ে জানার পথটা অনেকের কাছে খুলে দিচ্ছে
Akshaya Vaidyanathan
Akshaya – র পরিবারে সবাই সাধারণ চাকরির সঙ্গে সঙ্গে একটা অন্য কাজ করে এসেছেন। ওনার বাবা একজন HR professional যিনি খুবই ভালো অভিনয় করেন। উনি খুব সহজেই বুঝতে পারেন যে উনি অভিনয় পছন্দ করেন এবং বাবার থেকে inspired হয়ে উনিও ঠিক করেন photography আর cinematography করবেন। উনি electronic media নিয়ে পড়াশোনা করেন graduation – এ। উনি বই না পড়ে নিজের হাতে জিনিস বানাতে ভালোবাসতেন। উনি second year – এ photography করা শুরু করেন আর তারপর কখনও ফিরে তাকাননি। যদিও ওনার cinematography করার ইচ্ছে ছিল, বিশেষ কিছু মুহুর্তে মানুষ কে freeze করে ফেলতে ওনার বেশী ভালোলাগতে শুরু করল। Akshaya – র কাছে photography একটা hobby নয় একটা full time profession ছিল সব সময়েই।
LLA থেকে Professional photography – তে post graduation শেষ করার পর উনি এখন Chennai তে একজনphotographer হিসেবে কাজ করেন, উনি fashion আর food photography করেন। fashion photography – র মধ্যে দিয়ে উনি এমন কিছু message আর কিছু গল্প তুলে ধরার চেষ্টা করেন যা মানুষের ভালো লাগতে বাধ্য। ওনার food আর food styling – এর প্রতি আকর্ষণ ওনাকে food photography – র দিকে টেনে নিয়ে যায়।
Akshaya – র মতে photography ওনাকে নতুন জীবন দিয়েছে, একটা নতুন পথ দেখিয়েছে যেখানে প্রতিদিনই নতুন কিছু হয়। উনি কখনও ঘুম থেকে উঠে কাজে যাওয়া নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেননি। LLA Online – এর পরামর্শদাতা হওয়ার পেছনে ওনার যুক্তিটা খুবই পরিষ্কার – যে art form – টা ওনার জগতটাকে পালটে দিয়েছে উনি তা যত বেশী মানুষের মধ্যে ছড়াতে পারেন তত খুশী হবেন।
Ankit Gupta
Ankit Gupta Delhi –তে বড়ো হয়েছেন। উনি cricket ভীষণ ভালোবাসেন। উনি cricket, table – tennis আর badminton, তিনটে খেলাই খেলতেন। সেই সময়ে বাকিদের মত ওনার কাছেও বেছে নেওয়ার মত দুটো পথ ছিল, হয় ডাক্তার হতে হবে নয় engineer. Ankit ঠিক করলেন engineer হবেন আর college – এ ভর্তি হয়ে গেলেন। উনি college থেকেই Infosys –এ চাকরি পেয়ে গেলেন, আর Mysore – এ চলে এলেন। উনি Mysore যাওয়ার আগে ওনার মা ওনাকে একটা DSLR gift করলেন। এটা Ankit – এর জন্য একটা শুরু ছিল। উনি চার বছর ধরে Infosys – এ কাজ করেন আর বিদেশে গিয়ে MBA করার কথা ভাবেন।
সেই সব কিছু পালটে গেল যখন Mysore – এ Ankit যে বাড়িটায় থাকতেন তার মালকিনের সঙ্গে ওনার কথা হল। সেই ভদ্রমহিলার বেশ বয়েস হয়েছিল, আর তিনি একা থাকতেন কারণ তার ছেলে মেয়েরা বিদেশে থাকত। যেহেতু Ankit বিদেশ যাওয়ার কথা ভাবছিলেন, উনি ভদ্রমহিলা কে জিজ্ঞ্যেস করেন যে তারা শেষ কবে দেখা করতে এসেছিল আর উনি বলেন ওরা পাঁচ বছর আগে এসেছিল। সেই শুনে ankit ঠিক করেন যে তিনি বাবা – মায়ের থেকে এত দূরে, বিদেশে চলে যাবেন না। উনি Infosys – এর চাকরি ছেড়ে Delhi চলে যান। উনি বুঝতে পারেন যে বাবার ব্যবসায় বসলে হবেনা তাই উনি photography করা শুরু করেন। ওনার ছবি নিয়ে ওনার বাড়ির এবং বন্ধু – বান্ধবের থেকে উৎসাহ পেয়ে ওনার confidence বেড়ে যায়। উনি বলেন যে Kashmir ঘুরতে গিয়ে একদিন ভোরে হঠাত তিনি বুঝতে পারেন যে তিনি photography করতে চান। কারণ ওনার খালি মনে হচ্ছিল যে কিভাবে উনি এই মুহুর্তটার ছবি তুলে সেটাকে ধরে রাখেবন।
একটু চিন্তাভাবনা করার পর, উনি bag গুছিয়ে নিয়ে চলে আসেন LLA – তে আর professional photographyতে Post Graduation করেন। ওনার specialization ছিল Travel, Nature, Architecture আর Interior photographyতে।
ওনার জ্ঞ্যান ভাগ করে নেওয়ার ইচ্ছে Ankit – এর বহুদিনের। LLA Online – এর মাধ্যমে ওনার কাছে এমন একটাplatform রয়েছে যার মাধ্যমে উনি photography – র বিষয়ে নিজের জ্ঞ্যান আরো অনেক উৎসাহি মানুষের সঙ্গে ভাগ করে নেবেন।
Arnab Nath
Arnab photography করতে চান তার বাবার থেকে inspired হয়ে, যিনি নিজেই একজন photographer ছিলেন। উনি খুব ছোটো বয়েস থেকে নিজের বাবা কে নানান জিনিস নিয়ে experiment করতে দেখেন। কিছুদিন পর ওনার বাবা Jamshedpur – এ একটা lab তৈরি করেন যেখানে exhibition – এর জন্য ছবি print করা হত। এখানেই Arnab photography – র জগতের অনেক বড়ো মানুষ কে দেখেন
Arnab class 3 থেকে ছবি তোলা শুরু করেন আর সমস্ত পারিবারিক অনুষ্ঠানের official photographer হয়ে ওঠেন।
Arnab Ferguson College, Pune থেকে BA science নিয়ে পড়া শুরু করেন, ওনার specialization ছিল Mass communication আর Physics – এ, আর এটাই একমাত্র course ছিল যার মধ্যে photography – ও পড়া যেত। এই সময়েই উনি ওনার photography – র passion – টাকে জীবিকা করবেন ঠিক করেন।
Arnab Light & Life Academy join করেন আর Professional Photographyতে Post Graduation Diploma complete করেন 2003 সালে। উনি মূলত product, automobile, আর portrait photography করেন। উনি 2008 থেকে LLA – তে faculty member হিসেবে আছেন। উনি অনেকটা সময় দেন নিজের ব্যেক্তিগত project – গুলো কে যা তাকে একজন photographer হিসেবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করেন। ওনার project – এর মধ্যে রয়েছে South African Tourism – এর জন্য করা একটা shoot, Kumbhmela – র একটা বিশেষ shoot, Mathura – র holi – র ছবি আর Pushkar – এর মেলার ছবি।
Arnab বিশ্বাস করেন যে আরো বেশী মানুষের photography শেখা উচিত এবং সেটাকে একটা art form হিসেবে ধরা উচিত। ওনার মনে হয় LLA Online – এর মাধ্যমে সেটা হতে পারে, বিশেষ করে যেহেতু এটা নানান ভাষায় উপলব্ধ। Arnab সারা ভারতবর্ষের মানুষ কে photography করতে শেখাতে চান আর তাই উনি LLA Online – এর পরামর্শদাতা হয়েছেন।
Garima Chaudhary
Garima – র arts – এর প্রতি প্রথম interest জাগে যখন তিনি class 8 – এ পড়েন। সেই থেকে তিনি মন দিয়ে সেই সমস্ত college আর course – এর ওপর research করতে থাকেন যেখানে fine arts পড়ানো হচ্ছে। 12 – এর পর উনি civil services – এর পথ বেছে নেন যেখানে উনি ইতিহাস পড়েন। উনি ভালোই result করেন তবে ওনার মনে হচ্ছিল কি যেন একটা নেই। উনি শুধু ভালো marks পেয়ে খুশী ছিলেন না, ওনার মনে হত আরো বেশী কিছু চাই। তারপর উনি বাবা মা কে না জানিয়েই একটা arts course – এ apply করেন এবং chance পেয়ে যান। বাবা মা কে বোঝানোর পর উনি course – টা join করেন আর সেখানেই উনি photography সম্পর্কে শেখেন। হাতে একটা Vivitar camera নিয়ে photographer হিসেবে ওনার যাত্রা শুরু হয়ে যায়।
উনি একজন visualiser হিসেবে কাজ করতেন আর উনি নিজের post graduation করেন Digital Media – তে যেখানে ওনার specialization ছিল Animation – এ। সারাক্ষন ঝগড়া ঝাঁটি করে উনি ওনার বাবা মা কে বোঝান যে এর থেকে উনি একটা ভালো career করতে পারবেন।
ওনার husband কে ওনার creative আর photography – র ক্ষমতা দেখানোর পর উনি একটা DSLR gift – এ পান। তারপর উনি LLA join করেন এবং Professional photographyতে Post graduation করেন।
Garima 2011 তে E Commerce এসে যাওয়ায় অনেক কাজ পেয়ে যান। উনি বিভিন্ন e commerce site – এর জন্য photography করা শুরু করেন, এবং অনেক freelance কাজ করেন। ওনার applied art – এর knowledge আর photography মিলিয়ে নিজের একটা unique style তৈরি হয়। উনি এখন থাকেন Bangalore – এ যেখানে উনি একজন art director, graphic designer, painter, photographer এবং blogger.
Garima মনে করেন photography এমন একটা art form যা কি না সাধারণ মানুষের জন্য। LLA Online যে নানান ভাষার মানুষের কাছে পৌঁছনোর চেষ্টা করছে সেটা ওনার সব থেকে বেশী ভালোলাগে। উনি LLA online নিয়ে খুবই excited
Kavitha Swaminathan
Tirpur, Tamil Nadu– র এক ধনি এবং বিক্ষ্যাত পরিবারের মেয়ে Kavita school এ বেশ ভালো pocket money পেতেন এবং তার খুব ভালোই সময় কাটত। গোড়ার দিকেই তিনি বুঝতে পারেন যে তার একমাত্র passion হল chocolate. আজও kavita একটা গোটা chocolate bar খাওয়ার পরও আরো chocolate খুঁজতে পারেন।
School – এতে Kavita লেখাপড়ায় ভালোই ছিলেন এবং Physics, Zoology এবং Botany তার প্রিয় subject ছিল, তিনি Doctorate হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন। college – এ তার doctorate programme – এর শুরুর মাত্র এক সপ্তার মধ্যে সে বুঝতে পারে যে এটা তার দ্বারা হবেনা এবং সে drop – out করে যায়। Kavita তারপর B.Com – এর জন্য apply করার চেষ্টা করে আর ততদিনে সব college – এর admission বন্ধ হয়ে যায়। পরে Kavita বলেন যে এটা একটা বিরাট আশীর্বাদ ছিল। কিছু না পাওয়ায় Perundurai – এর maharaja college – এ সে visual communication পড়া শুরু করে। একটা Pentax K 100 আর dark room – এর সাহায্যে ছবি ফুটিয়ে তুলতে গিয়ে সে বুঝতে পারে যে photography ক্ষমতা কি বিরাট। এই college – এ ছিল 1500 student কিন্তু এই ছ – জন visual studies – এর student – দের সবাই খুঁজে বেড়াত, যাতে তারা বাকিদের ভালো ছবি তুলে দেয়। kavita – র মতে photography তার সমস্ত sense – গুলো কে খুলে দেয়। সে এই প্রথম পশু পাখির যন্ত্রনা, হাওয়া, আকাশ আর ফুলের রং বুঝতে শেখে। Kavita photography – র মধ্যে দিয়ে সারা দুনিয়াটাকে চিনতে শেখে এবং সে বুঝতে পারে যে তার বাকি জীবন সে একজন photographer হয়েই কাটিয়ে দেবে।
Kavita LLA – তে পড়াশোনা করে 2002 সালে, যেখানে সে প্রতিদিন নতুন কিছু শেখে। বাকি photographer – দের কাজ দেখে সে বুঝতে পারে যে তার এজীবনে শেখার কোনো শেষ থাকবে না। সে এখন LLA – র একজন full – time faculty এবং তার দায়ত্ব হল student – দের creative – দিকের বিকাস ঘটানো। তবে সে এখনও Ooty – র নানান জায়গায় ছবি তুলে বেড়ায়।
সে এখনও প্রতিদিন student – দের কাজের থেকে শিখতে থাকে এবং একই সঙ্গে এ বিষয়ে তার জ্ঞ্যান ভাগ করে নেয়। নতুন creative মানুষদের সঙ্গে কাজ করা এবং photography কে রোজ নতুন করে জানাটা তাকে খুব আনন্দ দেয়। LLAOnline তার মনের খুব কাছের একটা project কারণ যেহেতু এটা 9টা ভাষায় পাওয়া যাচ্ছে তাই এটা আরো বেশী মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে।
Khushboo Agarwal
ছোটোবেলার কথা ভাবতে অবাক লাগে কারণ আমার এটা ভেবে ভালো লাগে যে আমার বাবার নিজের comfort zone থেকে বেরোনোর সাহস ছিল বলেই তিনি নিজের Kolkata – র বাড়ি ছেড়ে চলে আসেন Chennai – তে ব্যবসা করার জন্য। আমার কাছে দুটো জগতের ভালো দিকগুলো ছিল। আমি north Indian culture – টা বুঝতাম আবার tamil লোকজন, সেখানকার খাবার, culture, সব কিছুই আমার পরিচিত ছিল। আমার জীবনে নানান রং ছিল।
School – এ আমি নাচ, নাটক, debate আর অনেক কিছু করতাম, যদিও গানের গলা আমার ভালো ছিল না, তবুও আমি school choir – এ ছিলাম। তবে class – এ প্রথম হওয়া ছিল আমার সব থেকে বড়ো লক্ষ। সব কিছু পালটে গেল যখন আমার class 10 – এর result বেরল। আমি class – এ fifth হলাম।
আমার confidence – টা হারিয়ে গেল। এবার নিজেকে চেনার সময় এসেছিল। আমি ঠিক করলাম পরের দুটো বছর আমি একটু relax করব। আমি যা যা enjoy করতাম তাই করা শুরু করলাম। আমি নাচতে শুরু করলাম আর খুব শিগগিরি prize জেতা শুরু করলাম। আমি bharatnatyam, Kathak আর ghoomar নাচতাম। তারপর আমি jive, salsa আর Bhachatha শিখতে শুরু করলাম। জীবন আরো সুন্দর হয়ে উঠল আর আমি বুঝতে পারলাম যে লেখা পড়াই আমার জীবনের মূল উদ্যশ্য ছিল না। আমি visual communication শেখার কথা ভাবলাম আর তখন আমার জীবনে এলো photography যা আমাকে পালটে দিল। photography – র মাধ্যমে আমি এক নতুন জগতের সঙ্গে পরিচিত হলাম আর খুব পরিশিলিত, মেঠো, প্রাকৃতিক এবং অপ্রাকৃতিক সমস্ত জিনিস কে চিনতে শিখলাম। সেই সময়েই আমি Light and life academy join করি, আর পুরো course – টা খুবই enjoy করি।
আমি এখনও variety খুঁজে বেড়াই। যদিও আমার পেশা photography, আমি এখনও নাচি এবং নাচ শেখাই। আমার ইচ্ছে আছে এরপর cinematography করার আর তা ছাড়া theatre – এ ফিরে যাওয়ার।
আর এবার আমার কাছে একটা দারুণ সুযোগ আছে আমার photography – র knowledge অন্যদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার আর তাদের creative দিকটাকে খুলে দেওয়ার LLAONLINE – এর সাহায্যে। আমি খুবই আনন্দিত।
Mihir Hardikar
আমার ইচ্ছেতে যদি সব কিছু হত তাহলে আমি হয়ত shoe designing পড়তাম, আমি আমার ভাইয়ের computer – এর বসে ঘন্টার পর ঘন্টা research করতাম যে কিভাবে shoe designer হওয়া যায় আর Nike –তে চাকরি করা যায়। আমার বন্ধুদের বাবা – মায়েরা এখনও বলেন যে আমি তাদের বলেছিলাম যে আমি shoe designer হব যা তাদের কাছে মুচি হওয়ার সমান।
আমি class 12 – এ পড়াকালিন বুঝতে পারি যে কোঠিন অঙ্ক করা চাইতে biology – র ছবি আঁকতে আমার বেশী ভালো লাগত, তাই আমি JJ School of Art, Mumbai – তে commercial art পড়া শুরু করি, আর সেখানে আমি মন খুলে আঁকতে পারি। প্রতিদিন আমার senior – দের দ্বারা inspired হয়ে আমি advertising – এর নানান দিকের সঙ্গে নিজেকে অবগত করতাম যেমন animation, illustration, exhibition display, photography এইসব। আমি বুঝতে পারি যে advertising – এর ক্ষেত্রে ideation – এর থেকে অনেক বেশী পছন্দ করতাম execution – এর দিকটা।
LLA – এসে আমার অনেক লাভ হয়। আমি অনেক ভুল শিক্ষ্যা কে সরিয়ে রেখে নতুন করে শিখি। আমাকে যা assignment দেওয়া হত আমি সব মন দিয়ে করতাম। আমি রান্না করা শুরু করলাম, রং নিয়ে experiment করা শুরু করলাম, texture আর fresh ingredient বুঝতে শিখলাম। কিছুটা সময় পর আমি বুঝতে পারি যে আমি সব থেকে বেশী ভালোবাসি খাবারের ছবি তুলতে।
আমি locally ঘুরে বেড়িয়ে খাবার সংক্রান্ত কিছু personal project –এ কাজ করছি। আমার মনে হয় এরকম project আমার interest, landscape, portrait, still life আর food photography – র
অনেক সময়ে artist – দের কাছে সংযোগের ক্ষেত্রে ভাষা হয়ে ওঠে মূল সমস্যা। LLA Online programme স্থানীয় ভাষায় হওয়ার জন্য নানান মানুষ কে কাছে টেনে নেব। আমি এই project – এর অংশ হতে পেরে খুব খুশি
Monika Adlakha
কথার সমস্যা হল যেই সবাই বলতে শুরু করে আর শোনার মত লোক থাকে না। আর তাদের থামানো যায়না। মাঝে একটু থামলে observe করা যায়, ভাবা যায়, আর ভাগ করে নেওয়া যায়, communicate করা যায়। আমি এই কাজটা করতে গিয়ে থামতে শিখেছি – আমি একজন photographer. আমি খেতে ভালোবাসি, চুপচাপ লোকজন কে দেখতে ভালোবাসি, আমি লিখি, ছবি তুলি আর আমি একজন মুসাফির।
জীবনে 15 বছর ধরে আমি নিজেকে কথার মাধ্যমে express করেছি। মাঝে মাঝে একজন media person হিসেবে, কখনও একজন communication specialist হিসেবে। যদিও কাজটা অনেকটা কিন্তু আমার তা কিছুতেই ভালো লাগত না। জীবনের একটা মানে থাকার খুব প্রয়োজন আছে। আর সেই মানে খুঁজতে গিয়েই আমি জীবনে imperfection কে ভালোবাসতে শিখেছি, নতুন করে দেখতে শিখেছি আর লুকিয়ে থাকা সৌণদর্য খুঁজে বার করে তাকে সময়ের মধ্যে ধরে রাখতে শিখেছি।
আমি ঘুরতে ভালোবাসি তাই আমি যা চেয়েছি সেটা করার একটা বিরাট সুযোগ পেয়েছি, আর তা হল জীবন কে একেবারে পরিষ্কারভাবে তুলে ধরা।
আমি light and life academy – তে যা শিখেছি তা সারা জীবন আমার সঙ্গে থাকবে। আর আমি চাইনা যে এই challenge, এই excitement, আর আমার শিখ্যা আমার সঙ্গেই শেষ হয়ে যাক।
আমি LLA – র সঙ্গে আমার association – টা কে একটা নতুন শুরু হিসেবে দেখতে চাই যার থেকে idea, concept আর আলোচনার মধ্যে থেকে photography নানান দিক উঠে আসবে।
Light and Life শুধু একটা academy নয়। এটা একটা শিখ্যা। এখানে এসে আপনি বুঝতে শিখবেন আলো আর ছায়ার খেলা। বলাই বাহুল্য যে academy আমাকে তৈরি করেছে সেখানে পরামর্শদাতা হিসেবে কাজ করতে পেরে আমি খুবই খুশী।
আসুন আমার সঙ্গে নিজের জীবনের মানে আর নিজের passion কে খুঁজে বার করুন।
Punya Arora
Punya arora জন্মগতভাবে Punjabi, তবে মনে মনে একজন south Indian. উনি একজন professional photographer, একজন স্বঘষিত biriyani fan এবং এই দেশের খুব কম মহিলা stand – up comedian – দের মধ্যে একজন।
উনি প্রতিদিনের নানান জিনিস নিয়ে comedy করেন, যার মধ্যে ধরা পড়ে খুব মজার কিছু মুহুর্ত, অবস্থা এবং ভাষা।
উনি মানুষের ছবি তুলতে ভালোবাসেন – স্থলে এবং জলের তলায়। portrait আর fashion ছাড়াও উনি বিভিন্ন জায়গা, খাবার আর বিয়েবাড়ির ছবি তোলেন। উনি সব সময় মানুষ কে আনন্দ দেওয়ার চেষ্টা করেন।
LLA Online – এর অংশ হতে পেরে Punya যা অনেকদিন ধরে চাইছিল তাই করতে পেরেছে সে নিজের জ্ঞ্যান বাকিদের সঙ্গে ভাগ করে নেবেন আর photography নিয়ে তার passion – টা share করতে পারবেন। punya বিশ্বাস করেন যে শেখালে তবেই শেখা যায় আর LLA Online photography সম্পর্কে জ্ঞ্যান অনেক দূর অবধি বিসতার করবে।
Rejoi Krishna
Middle class south Indian পরিবারের বাকি বাচ্ছাদের মত আমার engineering বা ডাক্তারি পড়ার কোনো ইচ্ছে ছিল না। আমার ইচ্ছে ছিল Coimbatore – এর PSG Arts and Science College – এ psychology নিয়ে পড়ার। আমি যখন college – এ second year – এ পড়ি তখন college VISCOM পড়ানো শুরু হল। VISCOM – এর student – দের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে আমি বুঝতে পারি যে আমি মানুষ কে entertain করতে চাই। আমি Radio Mirchi join করি একজন RJ হিসেবে আর অল্প সময়ের মধ্যেই খুবই জনপ্রিয় হয়ে যাই। সাত বছর পর আমার নতুন কিছু করতে ইচ্ছে করে আর তাই আমি photography করার কথা ভাবি।
আমি শুধু কথার মাধ্যমে মানুষ কে entertain না করে চেয়েছিলাম দেখার মাধ্যমেও তাদের entertain করতে।
আমি ঠিক করলাম আমি photography করব। আমি ঠিক করলাম Light and Life Academy – তে পড়ব যাতে photography – র সমস্ত দিক এবং technique ঠিক করে শিখতে পারি আর একজন professional photographer হয়ে উঠতে পারি। LLA – তে আমাকে বোঝানো হয়েছিল যে কিছু শেখার কোনো বয়েস হয়না। আজ আমি যেখানে পৌঁছতে পেরেছি তার পেছনে LLA – র একটা বিরাট হাত আছে।
এখন আমি একজন architecture, fashion, automobile আর travel photographerহওয়ার স্বপ্ন দেখি। LLA Online আমাকে আমার শিখ্যা বাকিদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার সুযোগ দিয়েছে।
Sathish Kumar Raju
Satish – এর বাড়িতে বহুযুগ ধরে সবাই photographer। ওনার প্রপিতামহ 1904 সালে Pondicherry – তে একটা studio খোলেন যার নাম ছিল Omni Photo Studio. ওনার প্রথম স্মৃতি হল ওনার বাড়ির মাঝে একটা বিশেষ জায়গায় ওনার বাবা কে রাতে large sized print বানাতে দেখা। ওনার এখনও মনে পড়ে ওনাকে ঠাকুমা hypo – টা মিশিয়ে ওনার হাতটা তার মধ্যে ডুবিয়ে দিতেন যাতে উনি সেই ঠাণ্ডা liquid – টা feel করতে পারেন। ওনার প্রথম print ছিল একজনের একটা life – sized portrait। ছবিটা যখন আসতে আসতে ফুটে ওঠে তখন ওনার মনে হয়েছিল এটা magic আর ওনার বাবা একজন magician. সেই থেকে Sathish photography করবেন ঠিক করেন।
Satish বড়ো হয়ে স্বাভাবিকভাবেই Chennai – এর Loyola College – এর visual communication – এর course – টা join করেন আর photographer হওয়ার পথে এগিয়ে যান। উনি এই সময়েই Iqbal Mohamed – এর সংস্পর্ষে আসেন এবং সেই সময়েই দু বছর LLA – তে কাজ করেন। সেই সময়েই ওনার মনে হয় যে photography – টা ঠিক করে শেখার দরকার আছে এবং উনি 2006 সালে course – টায় join করেন। Course – এর পর উনি নানান shoot – এ Iqbal কে assist করা শুরু করেন। Sathish সেই সময়ে অনেক কিছু দেখে শিখেছিলেন। আর তা শুধুমাত্র photography নিয়ে নয়, নানান culture, খাবার, lifestyle এবং মানুষ কে নিয়ে। আজ উনি ভারতের সব থেকে বিক্ষ্যাত automobile photographer – দের মধ্যে একজন।
উনি Light & Life Academy – তে full time course – এও পড়ান।
Iqbal LLA Online – এর পরামর্শদাতা হয়ে ওনার জ্ঞ্যান ভাগ করতে চান আর লোকজন কে photography hobby হিসেবে এবং professionally করতে উৎসাহিত করতে চান। ওনার মনে হয় যদিও online photography নিয়ে অনেক তথ্য পাওয়া যায়, তবে professional – দের feedback – টা পাওয়া যায়না, যে শেখার পথে একটা বিরাট দিক। Sathish LLA Online – এর মাধ্যমে এই gap – টা কে ভরতে চান।
Shaheen Taha
আমি খুবই lucky কারণ আমার বাবা একজন professional photographer. তাই চার বছর বয়েসেই আমার হাতে camera ধরিয়ে দেওয়া হয় আর আমি ছবি তোলা শুরু করি। college – এর সময় আমিও বাকিদের মত engineering পড়ার জন্য তৈরি হই। সেই সময়ে আমার সব থেকে বেশী আনন্দ হত গাড়ি নিয়ে কাজ করতে, গাড়ি চালাতে আর সবার মাথা খারাপ করে দিতে। আমার music খুব ভালো লাগত। science আর নিতে পারছিলাম না বলে বাবা কে বলি যে আমি creative কাজ করতে চাই। আমি Wigan and Leigh College থেকে তিন বছরের advertising – এর course করি। সেই সময়েই আমার photographer হওয়ার ইচ্ছে হয় আর আমি Light and Life Academy – তে আসি। LLA আমার জীবনের একটা বিরাট জায়গা দখল করে আর LLA photography সম্পর্কে আমার ধারণা পালটে দেয়।
আমি সব ধরণের photography করা পছন্দ করি। এখন আমি mostly fashion photography করতে ভালোবাসি, architecture & interior photography আর movie promosবানাই। আমি এরপর serious automobile photography করার ইচ্ছে রাখি তবে আজকের মত 3D photography নয়। আমি camera – তে একটা গাড়ির এমন একটা ছবি তুলতে চাই যা আর edit করতে হবেনা।
আমি অন্যদের কাজ দেখতে ভালোবাসি আর তাই নিয়ে আলোচনা করতে ভালোবাসি। তাই আমার LLA online programme – এর পরামর্শদাতা হতে পেরে খুব ভালো লাগছে। অনেকের কাছেই ভাষা একটা সমস্যা হয়ে যেতে পারে। অনেকেরই অনেক talent থাকে কিন্তু ভাষার সমস্যার জন্য তারা সেটা ফুটিয়ে তুলতে পারেনা, তাই এটা 9টা ভাষায় হওয়ার খুব দরকার ছিল। আমি খুবই খুশি যে আরো অনেক মানুষ LLA পরিবারের অংশ হতে পারবেন।
Shantonobho Das
আমি প্রথম ছবি তোলা শুরু করি আমার বাবার Olympus camera – তে । আমি যখন প্রথমবার camera – টা নিয়ে viewfinder – এর মধ্যে দিয়ে দেখি তখন আমার খুব অবাক লেগেছিল।
নীল আকাশ, বিরাট সমুদ্র আর বৃষ্টির ফোঁটার ছবি আমার camera – র lens – এর মধ্যে দিয়ে অনেক বেশী সুন্দর হয়ে উঠত। এর থেকেই আমার photography করার ইচ্ছে হয়।
আরেকটা জিনিস যা আমি ছোটোবেলায় করতে ভীষণ ভালোবাসতাম তা হল মাকে রান্নায় সাহায্য করা।
School শেষ হওয়ার পর আমি college – এ commerce নিয়ে পড়তে ঢুকলাম আর বুঝতে পারলাম যে ছবির মধ্যে দিয়ে নিজেকে express করতে আমি সব থেকে বেশী ভালোবাসি। আমি একটা break নিলাম আর একটা cruise ship এ করে সারা বিশ্ব ঘুরে দেখলাম, যাতে আমি বিভিন্ন জিনিসের আর জায়গার ছবি তুলতে পারি। cruise – এর শেষে আমি বুঝতে পারি যে আমি সারাজীবন photography করে যেতে চাই আর তাই আমি চলে আসি Light and Life Academy – তে।
এখানকার practical session, demonstration আর assignment ছিল আমার সব থেকে পছন্দের। এই assignment – গুলো সময় আমাকে অনেক ঘুরে বেড়াতে হত আর তার মাধ্যমে আমি মানুষ আর প্রকৃতি কে চিনতে শিখেছি।
আজ আমি আমার photography – র সঙ্গে সঙ্গে রান্না নিয়েও experiment করি ।
আমার বিশ্বাস জ্ঞ্যান ভাগ করলে তবেই বাড়ে। LLA Online – এর সাহায্যে Mr. Iqbal, আমার অন্যালন্য। অধ্যা্পক এবং পরামর্শদাতা– রা আমাদের যা শিখিয়েছেন তা আমি অনেকের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারব।
Sukil Tarnas
আমার ছোটো বেলায় আমাদের এক পারিবারিক বন্ধু ছিলেন যিনি একজন priest ছিলেন। তিনি একটা bike – এ করে ঘুরে বেড়াতেন। তার মধ্যে একটা অদ্ভুত জ্যোতি ছিল আর তাই আমি ঠিক করি আমিও priest হব। তাই একটা school – এ ভর্তি হই তবে সেখানে গিয়েই মনে হয়ে যে এটা আমার দ্বারা হবেনা আর তারপর আমি Chennai – এর Loyola College – এ পড়া শুরু করি। আমি চিরকাল স্থানীয় ভাষায় পড়াশোনা করেছি আর তাই Loyola College – এর মত একটা high profile college – এ গিয়ে আমার যেন কেমন ভয় করে। যেহেতু science – এ আমার number ভালো ছিল তাই আমি chemistry নিয়েছিলাম কিন্তু ভাষাটা বুঝতে অসুবিধে হত বলে আমি প্রচুর class bunk করতাম আর নানান ধরণের extra – curricular activity – র সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েছিলাম। আমার art and craft সব থেকে বেশী ভালোলাগত। আমি আমার বেশীরভাগ সময় নানান student activity – র জন্য poster বানিয়েই কাটিয়ে দিতাম।
সেই সময়েই আমি World Social Forum – এর সঙ্গে involved হয়ে যাই, যা তখন খুবই বিরাট ব্যাপার ছিল। কয়েকটা NGO মিলে যখন Hyderabad – এ একটা Asian Social Forum শুরু করল, আমাকে Father Henry একটা DSLR camera আর film – এর চারটে roll দিলেন পুরো ঘটনাটার ছবি তোলার জন্য। আমি বুঝতে পারছিলাম না কি করব আর তাই উনি আমাকে বলেছিলেন shutter speed 1/125th of a second – এ রাখতে আর ISO রাখতে 100তে। আমি হয়ত ভালো কিছু একটা করছিলাম কারণ উনি আমাকে Loyola College – এর visual communication course – এ admission করিয়ে দেন, আর উনি আমাকে photography assignment দিতেন এবং course – এর কিছু খরচাও জুগিয়ে দিতেন। এখানেই আমার Iqbal Sir – এর সঙ্গে আলাপ হয় আর উনি আমাকে LLA join করতে উদ্বুদ্ধ করেন।
আমি LLA – তে কাজ করা শুরু করলাম আর professional photography programme – টা করলাম। Iqbal Sir – এর সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আমি industrial photography – তে interested হয়ে পড়ি আর আমি সেটাই করতে সব থেকে বেশী ভালোবাসি। আমি খাবারের ছবি তুলতেও ভীষণ ভালোবাসি কারণ আমি একজন foodie.
আমি LLA Online programme – এর অংশ হতে পেরে খুবই খুশি হয়েছি কারণ এটা একটা structured programme যেমনটার মধ্যে দিয়ে আমি গেছি এবং যা আমাকে আজ সফল হতে সাহায্য করেছে। আমি এখন আরো অনেক মানুষ কে এই একই experience – এর মধ্যে দিয়ে নিয়ে যেতে পারব।
Vikram Hingmire
আমার ছোটোবেলায় আমার বাবা ছোটো এক টুকরো জমিতে একটা অসাধারণ বাড়ি আর বাগান বানান আর আমার মায়ের কাছে ছিল বাক্স আর file ভর্তি interior decoration magazine – এর cut out. সেই থেকেই আমার landscape architecture – এর দিকে ঝুঁকি মনে এই আশা নিয়ে যে একদিন আমি এই magazine – cut out – গুলো কে ফুটিয়ে তুলব। যদিও আমাদের বাড়িতে ডাক্তারির background ছিল তবে রান্নাবান্নার মধ্যে ছিল creativity. প্রায়েই বাড়ির furniture ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে রাখা হত, অনেক গাছ পোঁতা হত আর দেওয়ালে ছবি টাঙ্গানো হত। landscape architecture আমাকে art আর nature –কে ব্যবহার করে আমার design – গুলো ফুটিয়ে তুলতে সাহায্য করল।
তবে deadline – এর চাপ আমাকে আমার passion – এর থেকে সরিয়ে আনল। আর এর চাপ পড়তে লাগল আমার creativity – র ওপর। আমার এমন একটা solution – এর দরকার ছিল যা আমার এই stress – টাকে মিটিয়ে দেবে। তখনই আমার জীবনে photography meditation – এর মত কাজ করতে লাগল। কোনো কথা না বলে এইভাবে গল্প বলতে পারাটা আমার কাছে একটা বিরাট ব্যাপার ছিল। আমি বুঝতে পারি যে image আমার সত্তার মধ্যে লুকিয়ে আছে। photography – র মধ্যে দিয়ে আমি আমার জীবনে নানান দিক কে appreciate করা শুরু করি। এখন আমি সেই সমস্ত architecture আর landscape – এর ছবি তুলি যার মধ্যে দিয়ে আমার মনে ভেতরে থাকা গল্পগুলো কে আমি বলতে পারি।
Light and Life Academy চায় photography কে একটা art হিসেবে শেখাতে, তারা সেরকম creative direction দেন যার মধ্যে দিয়ে imagination কে ছবির মধ্যে ফুটিয়ে তোলা যায়। Internet – এর ক্ষমতা কে ব্যবহার করে LLA Online এবার সেই সমস্ত উৎসাহি artist এবং photographer – দের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে 10টা আলাদা ভাষায়। এর সাহায্যে নানান ধরণের মানুষ অনেক কিছু শিখতে পারবে আর photographer – দের মধ্যেও একটা networking – এর জায়গা তৈরি হবে।